শরমিতা লায়লা প্রমিঃ চাঁদাবাজ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে কিছু ছাত্রনেতাকে তাদের ছাত্র সংগঠন থেকে বহিষ্কারের পর ঢাকা শহরে ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরু হয়, ধরা পরে রাজনৈতিক পদ পদবী বহনকারী কিছু দুর্নীতিবাজ রাগব বোয়াল,যারা অবৈধ কাজের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার মালিক বনে যান, গোয়েন্দা তদন্ত্রে প্রকাশ পায় এই সব দুর্নীতিবাজরা সামাজের প্রতিটি স্তরে শক্ত অবস্থান নিয়ে আছেন। বিষয়টি নিয়ে সরকারের শীর্ষ মহলকে ভাবিয়ে তুলে, বাংলাদেশের উন্নয়নেরধারা চলমান রাখতে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে, ২০৪২ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে উন্নত বাংলাদেশের মর্যাদায় সুপ্রতিষ্ঠিত করতে, বাংলাদেশ থেকে সকল অনিয়ম ও দুর্নীতি দূর করতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই লক্ষ্য নিয়েই সারাদেশব্যাপি সুদ্ধি অভিযানের মাধ্যমে দুর্নীতির রাগব বোয়ালদের ধরা ও তাদের বিচারের মাধ্যমে দোষীদের সাঁজা দেওয়ার এবং দেশবাসী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান।ইতিমধ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অধিনে র্যাব-পুলিশ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহন করেছে। দুর্গা পুজার জন্য দেশব্যাপী সুদ্ধি অভিযান আপাতত বন্ধ মনে হলেও ছক ও পরিকল্পনা নিয়ে কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে, যার যত বড় রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিক পরিচয় থাকুক না কেন এই সুদ্ধি অভিযান থেকে কাউকে ছাড় না দেওয়ার সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, ১০ই অক্টোবরের২০১৯ এর পর পরই দেশব্যাপী সুদ্ধি অভিযান কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে বলে ধারনা করা যায়, ইতিমধ্যে গুঞ্জন আছে, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের এক প্রভাবশালী নেতা, ফকিরাপুল এলাকার একজন সংসদ সদস্য, হুইপসহ বি.এন.পির কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা এই সুদ্ধি অভিযানে র্যাব পুলিশের কাছে আটক হলে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, আমরা জানি বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ এবং মানুষের কল্যানে কাউকে ছাড় দিবেন না। আমাদের দেশ প্রেমিক জনগনের উচিত নির্ভুল তথ্যদিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতায় এগিয়ে আসা।