শরমিতা লায়লা প্রমিঃ মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা জেলা অধিনায়ক,বঙ্গবন্ধুর চীফ সিকিউরিটি অফিসার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ মহিউদ্দিন এর নামে একশ্রেণীর দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী ও মাদকসেবী, ভাড়াটে লোক অর্থের বিনিময়ে (যাদের সংখ্যা হাতে গুনতি ৮/১০ জন) মুখে কালো কাপর মুড়ে, জঙ্গি-শিবিরের মতো মানব বন্ধনের নামে মিথ্যাচার করে, নিশ্চয় তাদের পিছনে কোন গডফাদার বা ভয়ঙ্কর অপরাধী আছে, এই পিছনে থাকা কাপুরুষ, নর্দমার কীটরা কোন অসৎ উদ্দেশ্যে এই ধরনের মানব বন্ধন করেছে বলে সুধিজন মনে করে। তারা শুধু ৮/১০ জনের মানব বন্ধনই করে নাই, তারা অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন অন লাইন মিডিয়া, কিছু প্রেস মিডিয়াতে অসত্য সংবাদ ছাপিয়ে বঙ্গবন্ধুর মহিউদ্দিন এর চরিত্র হরনের অপচেষ্টা করেছে মাত্র। তবে অনেকে মনে করে বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যা, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টায় গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিবাদ আর শিবিরের গোপন তৎপরতা, এক শ্রেণীর রাজনীতিবিদের উচ্চ বিলাসী রাজনৈতিক পরাজয়ের ব্যর্থতার ক্ষোভ-প্রতিহিংসা, এই ধরনের গোপনীয় মানববন্ধন প্রমান করে মোঃ মহিউদ্দিন এর জীবনের উপর আঘাত আসার আশঙ্কা বিদ্যমান আছে।তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য এই দেশ থেকে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছে ফেলা। এই বিষয় চেতনায় একাত্তর সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন আহাম্মেদ মনে করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উচিত এই ছদ্ধবেশী দুর্বৃত্তদের আইনের আওতায় এনে দুর্বৃত্তদের বিচারের ব্যবস্থার মাধ্যমে মোঃ মহিউদ্দিন এর জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এই বিষয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করছি।