মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও জাতীয় শোক দিবস আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল।।

শরমিতা লায়লা প্রমিঃ মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে স্থানীয় শহিদ মিনার চত্বরে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধুর চীফ সিকিউরিটি অফিসার আলহাজ্ব মোঃ মহিউদ্দিন এর সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারন সম্পাদক এড. সোহানা তাহমিনার পরিচালনায় আলোচনা সভার বিশেষ অতিথি জেলা আওয়ামী লীগ সহ সভাপতি, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আনিস উজ্জামান আনিস, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব শেখ মোঃ লুৎফর রহমান,

আর উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল উদ্দিন আহাম্মেদ, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মতিউল ইসলাম হিরু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সালা উদ্দিন আহাম্মেদ, দফতর সম্পাদক কমল চন্দ্র আইচ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ্ব আফসার উদ্দিন ভুইয়া, সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব সামছুল কবির মাস্টার, শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি এড. আব্দুল মতিন( পি.পি) শহর আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক সাইদুর রহমান, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লিগ সাধারন সম্পাদক সোরহাব হোসেন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি( ভারপ্রাপ্ত) তহুরা জামান, সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব এড.সামছুন নাহার শিল্পী রামপাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বাচ্চু সেখ, পঞ্চসার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মস্তফাসহ উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন পয্যায় নেতৃবৃন্দ।

সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ্ব মোঃ মহিউদ্দিন বলেন ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যার ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টায় নেত্রী শেখ হাসিনার উপর গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। লক্ষ্য একটাই আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে বিপন্ন করে পাকিস্তানী কায়দায় রাষ্ট্র পরিচালনা করা, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে জিয়া রাষ্ট্রপতি হয়েছিল আর জিয়ার স্ত্রী- পুত্র তারেক জিয়া রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে গ্রেনেড হামলা চালায়। জাতীয় শোক দিবস ও ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা স্মরণে আরও বক্তব্য রাখেন আলহাজ্ব শেখ লুৎফর রহমান ও মোঃ আনিস উজ্জামান আনিছ।। আলোচনা শেষে মিলাদ মাহফিলের মাধ্যমে ১৫ আগস্ট ও ২১শে আগস্ট নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং বঙ্গবন্ধুর জীবিত দুই কন্যার সুস্থতা ও দীর্ঘ জীবন কামনায় দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সকলে গনভোজে সামিল হন।