শরমিতা লায়লা প্রমিঃ নানা রকম ঝড় উত্তাল পেরিয়ে মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবলীগ আজ সুসংগঠিত, তার সঠিক কারন যোগ্য নেতৃত্ব এবং সেই নেতৃত্বদানের মধ্যদিয়েই রাজন মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবলীগকে সুসংগঠিত করেছেন, সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, যুবলীগ নেতা কর্মীরা যেন প্রান ফিরে পেয়েছেন, ইতিপূর্বে রাজনের বড় ভাই রাজিব জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যে গতি সৃষ্টি করেছিলেন শীর্ষ নেতৃত্বে গ্রুপিং, দন্ধ- কলহের কারনে তাকে পদে পদে বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়েছে, নানা ধরনের ষড়যন্ত্র – চক্রান্তের মুখামুখি হতে হয়েছে, এক পর্যায় তাকে পদত্যগ করতে হয়, তবু রাজিব কোন চক্রান্তকারীর নিকট মাথা নত করেন নাই। পারিবারিক ঐতিহ্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অপশক্তির কাছে জলাঞ্জলি দেন না। রাজিব থেকে শিক্ষা নিয়ে ছোট ভাই রাজন সঠিক পথে জেলা যুবলীগকে এগিয়ে যেতে সহযোগিতা করছে। আজ ২৩ নভেম্বর যুবলীগের জাতীয় সম্মেলন, খুবই উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে রাজনের নেতৃত্বে জেলা যুবলীগ নেতৃবৃন্দ আনন্দ শোভাযাত্রা সহকারে যুবলীগ সম্মেলনে,ঢাকা অংশগ্রহণ করে, যা ইতিপূর্বে দেখা যায় নাই।
সত্যি বলতে কি রাজনের এই উঠে আসা আওয়ামী লীগ পরিবার থেকে, জ্যাঠা আলহাজ্ব মোঃ মহিউদ্দিন ছিলেন বঙ্গবন্ধুর চীফ সিকিউরিটি অফিসার, দায়িত্ব রত আছেন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদের। সাবেক এম পি ও মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা জেলা মুজিব বাহিনীর অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন, পিতা মোঃ আনিছ উজ্জামান বর্তমান সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডের কমান্ডার, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ছিলেন পৌরসভা মেয়র, মুক্তিযুদ্ধে থানা যুদ্ধকালীন কমান্ডার, বড় ভাই মোঃ ফয়সাল বিপ্লব পৌরসভা মেয়র, ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা।তাই রাজনের দর্শন রাজনীতি যার ভিক্তি বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা আর মোঃ মহিউদ্দিন। তাই সততা- নিষ্ঠা আর বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজন কোন অনিয়ম, অসততাকে প্রশ্রয় না দিয়ে লক্ষ্য অর্জনে প্রত্যয়ী থাকেন।